সিভির অর্ধশত ভুল

Table of Contents

সিভির অর্ধশত ভুল

১। প্রত্যেকের ইউনিক সিভি

অন্য কারোর সিভি নিয়ে তার মধ্যে নিজের নাম ঠিকানা বসিয়ে সিভি তৈরিকে আমি বলব প্রথম ভুল। ক্যারিয়ারের শুরুতেই নির্ভরশীলতা কি ঠিক? আমরা প্রত্যেকেই ইউনিক, প্রত্যেকের সিভিও ইউনিক।

২। কপি সিভি চলবে না

সিভি কপি করার সময় অনেকের পিতার নাম, মোবাইল নম্বর ওই আগেরটাই থেকে যায়। একবার এক ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারের সিভি পেয়েছিলাম। সিভিতে লেখা ছিল মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। সব বড় ভাইদের দোয়া।

৩। সিভির পৃষ্ঠা সংখ্যা

মোটেই সিভি সাহিত্যচর্চার জায়গা নয়। মনে রাখবেন, সিভি যত বড় হবে, সিভি ছুড়ে ফেলে দেওয়ার সম্ভাবনাও তত বেশি। ফ্রেশার থেকে শুরু করে ৬-৭ বছর যারা চাকরি করছেন, তাদের সিভি হবে ২ পেজ। ৮-১৫ বছর যাদের অভিজ্ঞতা তাদের সিভি হবে ৩ পেজ। প্রতি ১০ বছরের কাজ লিখতে একটি পেজ পাবেন।

৪। রঙ বা কালার

চকচক করলেই যেমন সোনা হয় না, তেমনি সিভিতে কালারিং করলেই যে সিভি চোখে পড়বে তা কিন্তু নয়। বরং সেটা আপনার রুচিহীনতা প্রকাশ করে। সিভি হবে সাদা কাগজে কালো লেখা। মনে রাখবেন, “What is simple, that is beauty।”

৫। শিবির ফরমেট

ফরমেট ভালো হলে সিভি ভালো হবে সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। “বৃক্ষ তোমার নাম কি, ফলে পরিচয়”। তেমন, আপনি যদি কাজ করেন তাহলে যে কোনো ফরমেটেই সেটা বসালে চলবে। কাজই আপনার হয়ে সুপারিশ করবে, ফরমেট নয়।

৬। বর্তমান ঠিকানা

সিভিতে নামের পর বর্তমান ঠিকানা লিখতে হয়। বর্তমান ঠিকানা হচ্ছে আপনি যেখানে রাতে ঘুমান সেই ঠিকানা। বাবার বাড়ি, স্থায়ী ঠিকানা, শ্বশুরবাড়ির ঠিকনাও সিভিতে পাওয়া যায়। এগুলো থাকলে হবে না।

৭। কান্ট্রি কোড দিন

ফোন নম্বরে কান্ট্রি কোড না দেওয়া বিরাট ভুল। সিভি দিচ্ছেন দুবাই। দুবাই গিয়ে ইন্টারভিউ দেবেন? দুবাই থেকে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে কীভাবে।

৮। সঠিক মেইল আইডি

সিভিতে অনেকেরই মেইল আইডি পাওয়া যায় voboghure@yahoo.com, paglababai@gmail.com। নিশ্চিত থাকতে পারেন, এরকম আজেবাজে মেইল আইডি থাকলে ইহ জনমে ইন্টারভিউর ডাক পাবেন না।

৯। আপনার যোগাযোগের আইডি দিন

স্কাইপি আইডি অবশ্যই সিভিতে দিয়ে রাখুন। কোনো রিক্রুইটারের সময় নেই, আপনাকে খুঁজে বের করে আপনার সঙ্গে অনলাইনে ইন্টারভিউ অ্যারেঞ্জ করবে। হোয়াটস অ্যাপও একটিভ রামুন

১০। সিভিতে লিঙ্কড-ইন

লিঙ্কড-ইন রেডি রাখবেন সবসময়। যে কেউ যেন ভিজিট করলেই আপনার সম্পর্কে জেনে যায়। লিঙ্কড-ইন তৈরির জন্য কি করবেন তা আগে থেকে জেনে নিন।

১১। অহেতুক ছবি বর্জন

স্কুলের ছবি দিয়ে চাকরির জন্য আবেদন করা খুব বড় ভুল। আপনাকে একজন লোক যে ইন্টারভিউর জন্য ডাকবে, সিভি খুলে সে যখন আপনার স্কুলের ছবি দেখবে, সে কি আপনাকে ডাকবে আর?

১২। ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের সিভি

একই সিভি চালিয়ে দিচ্ছেন সেলস, মার্কেটিং, ব্র্যান্ডিং, অ্যাকাউন্ট যে কোn চাকরির জন্য। ধরুন, আপনি মুরগি রাঁধবেন। একই মশলা দিয়ে কি তন্দুরি, রোষ্ট, কাবাব তৈরি সম্ভব? নিশ্চয়ই না। আপনাকেও প্রতিবার আবেদন করার সময় মশলা চেঞ্জ করতে হবে। নয়তো কেউ ডাকবে না।

১৩। ক্যারিয়ারের লক্ষ্য

আপনি বর্ধমান যাবেন। যে বাসে লেখা আছে বর্ধমান যাবে আপনি কি সেটিতে চড়বেন নাকি বাসষ্টান্ডের যে কোনো বাসে চড়ে বসবেন? ভেবে দেখুন তো। লক্ষ্যহীন বাসে যদি আপনি না চড়েন তাহলে কীভাবে আশা করেন যে, যার ক্যারিয়ারের কোনো লক্ষ্য নেই তার সিভি ফেলে দেওয়া হবে না?

১৪। ক্যারিয়ার অবজেক্টিভ

অনেকে ক্যারিয়ার অবজেক্টিভের মধ্যে “Seeking”, “Need”, “Looking for Position”, “Good Organization” এসব ওয়ার্ড ব্যাবহার করেন। এগুলো মারাত্মক ভুল। অবজেক্টিভ হতে হবে শুধুই কাজ করার মেন্টালিটি। চাই, প্রয়োজন, দেন, খুঁজছি এগুলো দুর্বলদের কথা।

১৫। অপ্রয়োজনীয় তথ্য দেবেন না

পিতার নাম, মাতার নাম, উচ্চতা, নাকের সংখ্যা, চোখের সংখ্যা, এগুলো আপনার চাকরির সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। এগুলোর দরকার নেই। আড়াই ফিট লোককেও চাকরি পেতে দেখেছি তার যোগ্যতাবলে। অপ্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে লাভ নেই। সিভি বাছাইকারী পচা আলু পটলের মতো সিভি ছুঁড়ে ফেলে দেবে। তার কাছে সিভি বাছাই নিত্যদিনের বোরিং কাজ। আপনার কাছে কিন্তু এটা আপনার ক্যারিয়ার।

১৬। সঠিক বচন ও গ্রামার

গ্রামার ও বচনে ভুল সিভির মারাত্মক আরেকটি ভুল। অনেকে বড় ভাইয়ের সিভিতে কি লিখা আছে তার বাংলা অর্থও জানেন না অথচ সেই সিভি পাঠিয়ে দিচ্ছেন।

১৭। একই রকম স্টাইল

শিবির ফ্রন্ট, বানান, মার্জিন, স্টাইল সব সময় একই রকম হতে হবে। একেক জায়গায় একেক ফ্রন্ট, একেক স্টাইল হলে বাজে দেখায়।

১৮। SMART স্টেটমেন্ট

সিভির স্টেটমেন্টগুলো SMART না হওয়া চাকরিজীবীদের সিভির খুব মারাত্মক ভুল। SMART দ্বারা বোঝাচ্ছে S=Specific (সুনির্দিষ্টি), M=Measonable (পরিমাপযোগ্য), A=Achievable (সাধনযোগ্য), R=Realistic (বাস্তব), T=Time Bounaled (নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে)। SMART স্টেটমেন্টের মাধ্যমে সিভিতে আপনার কাজগুলো এমন ভাবে দিন যাতে চাকরিদাতা বোঝে যে আপনি কত বড় বনের বাঘ।

১৯। নিজেকে নিয়ে লেখা

নিজের ব্যাপারে বাড়িয়ে এমন কিছু লিখা যাবে না যেটা ডিফেন্স দিতে পারবেন না।

২০। সিভিতে স্ট্রং ওয়ার্ড না থাকা আরেকটি দুর্বল দিক। গুগল করে স্ট্রং ওয়ার্ড বসিয়ে নিন সিভিতে।

২১। এক্সপিরিয়েন্স

ফ্রেশাররা সিভিতে ফুটিয়ে তুলতে পারে না যে তারাও কাজ করেছে ও কাজ জানে। তাই সাজিয়ে এক্সপিরিয়েন্স লিখতে হবে

২২। সম্পর্কহীন শখ

শিকার করা, মাছ ধরা এই ধরনের উদ্ভট শখের কথা সিভিতে থাকা যাবে না যার সঙ্গে কাজের কোনো সম্পর্ক নেই।

২৩। ওয়েবসাইট অ্যাড্রেস

সিভিতে অনেকে চাকরিরত কোম্পানির ইতিহাস লিখে ফেলেন। কোম্পানির ওয়েবসাইট অ্যাড্রেস দিয়ে দিন। যার দরকার সে জেনে নেবে।

২৪। কো-কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিজ

ফ্রেশারদের সিভিতে কো-কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিজ থাকতে হবে। চার বছরে এক বছর সবাই ছুটিই কাটান। কিছু না কিছু এই সময়ে করতে হবে। মনে রাখবেন, মৃত্যুর পর ঘুমানোর অনেক সময় পাবেন। আলসেমি করে, ঘুমিয়ে মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না।

২৫। ট্রেনিং করুন

ট্রেনিং না থাকাটা সিভির আরেকটি বড় দুর্বলতা। ট্রেনিং করুন। সিভি স্ট্রং হবে। কাজে দেবে।

২৬। প্রফেশনাল এক্সপার্টজগুলো ফুটিয়ে তুলুন

নিজের প্রফেশনাল এক্সপার্টজগুলো ফুটিয়ে তুলতে না পারার কারণেও সিভি রিজেক্ট হয়।

২৭। পছন্দের ক্ষেত্র

কোন কোন ক্ষেত্রে আপনি পারদর্শী এবং কোন কোন ক্ষেত্রে কাজ করতে চান উল্লেখ না করাও সিভির বড় ভুল।

২৮। সঠিক তারিখ

ভুল আরিখ থাকা সিভির আরেকটি ভুল। অনেকে এক চাকরি থেকে অন্য চাকরিতে গিয়ে তারিখ লিখতে ভুল করেন। এই ভুল ধরা পড়লে সিভি বাদ হবে।

২৯। কাজ দিয়ে গ্যাপ পুরন করুন

চাকরির গ্যাপ সিভি রিজেক্ট হওয়ার বড় কারণ। চাকরিতে গ্যাপ পড়েছে হয়তো, কিন্তু কাজ তো করেছেন। কি কি করেছেন জমিয়ে লিখুন। কাজ দিয়ে গ্যাপ পুরন করে ফেলুন।

৩০। সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

হয়তো বিক্রয়কর্মীর পদের জন্য আবেদন করবেন। কিন্তু সিভির মধ্যে সাপ্লাই চেইন সম্পর্কে এত কথা লিখা যে, সিভি বাছাইকারী কনফিউজ হয়ে গেল। পরিণামে আপনার সিভিটি তিনি বাদ দিয়ে দেবেন।

৩১। পর্যায়ক্রমে তথ্যগুলো সাজান

সিভির তথ্যগুলো পর্যায়ক্রমে না সাজালেও বাদ পড়ে যেতে পারে আপনার সিভিটি। ধরুন, আপনি বিবিএ পড়ার সময় ইন্টার্নশিপ করেছেন। তার মানে ইন্টার্নশিপটা বিবিএ পড়ার একটা পার্ট। তাই আগে থাকবে বিবিএ পড়ার তথ্য, এরপর আসবে ইন্টার্নশিপ।

৩২। সেক্স উল্লেখ

একটি ছেলের ছবি সিভিতে যুক্ত থাকার পরেও সে যখন আলাদাভাবে লিখে যে তার সেক্স Male, সেটা খুব অদ্ভুত দেখায়।

৩৩। বেতন উল্লেখ

কত টাকা বেতন পান ও কত টাকা বেতন চান উল্লেখ করা গিভির আরেকটি ভুল। আগে যাচাই-বাছাই করতে হবে, সবশেষে আসবে মূল্য।

৩৪। ফার্স্ট পার্সন ব্যবহার

থার্ড পার্সন ব্যবহার করে সিভি লিখবেন না। She, He এগুলো লিখবেন না। আপনি সিভিতে আপনাকে পরিচয় করাচ্ছেন। তাই সবকিছু ফার্স্ট পার্সনে লিখুন।

৩৫। যোগ্যভাবে নিজেকে তুলে ধরা

কেন আমি সেরা? কেন আমাকেই ডাকবেন ইন্টারভিউর জন্য? এটা যদি সিভিতে ফুটে না ওঠে, আপনি ইন্টারভিউ কল পাবেন না। সিভিতে নিজেকে যোগ্যভাবে তুলে ধরতে হবে।

৩৬। কারা হবে রেফারেন্স

আত্মীয়স্বজন, বেয়াই, কুটুম এদের সিভির রেফারেন্স বানাবেন না। সিভিতে দুটি রেফারেন্স রাখুন যাদের সঙ্গে পড়াশোনার সময় অথবা কর্মক্ষেত্রে পরিচয় হয়েছে।

৩৭। ভাষাগত দক্ষতা অংশ

ভাষাগত দক্ষতা অংশে অনেকে টেবিল তৈরি করেন। এটা খুব বাজে লাগে দেখতে। আপনি বাংলা ও কাজ চালিয়ে নেওয়ার মতো ইংরেজি জানেন। এইটুকু লিখলেই হবে।

৩৮। স্কিল

এমন কোনো কম্পিউটার স্কিল দেবেন না যা আপনি জানেন না। এমন কোনো সফটওয়ার স্কিল দেবেন না যা আপনি জানেন না।

৩৯। রেফারেন্স

যাকে রেফারেন্স বানাচ্ছেন, তাদের অনুমতি নিন ও তাদের ফোন নম্বর ও মেইল আইডি দিন।

৪০। সিভিতে সাইন

সবশেষে সাইন দিন যাতে বোঝা যায় সিভিটি আপনার। যেদিন সিভিটি পাঠাচ্ছেন, ওই দিনের ডেট দিন।

৪১। সিভিতে কভার লেটার

কভার লেটার না দিলে অনেক সময় আপনার সিভি বাদ পড়ে যাবে। অনেক জায়গায় তো কভার লেটার ছাড়া আপনি আবেদনই করতে পারবেন না।

৪২। সিভি পাঠাবেন পিডিএফে

কেউ জেপিজি ফরম্যাটে সিভি পাঠাবেন না। কারো সময় নেই, একাধিক ইমেজ নামিয়ে জোড়া দিয়ে দিয়ে আপনার সিভি দেখবে। সিভি পিডিএফে পাঠাবেন।

৪৩। ই-মেইলের সাবজেক্টে থাকবে পদের নাম

যে পদের জন্য আবেদন করা হচ্ছে সেটি খামের ওপর বা ই-মেইলের সাবজেক্টে না লেখা আরেকটি বড় ভুল। তাড়াহুড়ার কারণে এই ভুলটি হয়।

৪৪। অ্যাটাচমেন্টের ফাইল নেম

অনেকে মেইল করেন “My cv’ নামের ফাইল। এবার আমি যদি ১০টা একই নামের ফাইল পাই, আমি কি করব বলেন তো? ১০টা সিভিই খুলে না দেখে ফেলে দেব। ই-মেইলের ক্ষেত্রে অ্যাটাচমেন্টের ফাইল নেম চেঞ্জ করে দিন।

৪৫। অফসেটে সিভি প্রিন্ট

সিভি অফসেটে প্রিন্ট করে পাঠানো ভালো। সব জায়গায় কৃপণতা ঠিক না।

৪৬। খুব পুরানো তথ্য সিভিতে যেন না থাকে

বেশি পুরানো তথ্য সিভিতে রাখবেন না। নতুন নতুন কাজ প্রোফাইলে যুক্ত হবে পূর্বের কাজগুলো সরিয়ে ফেলুন।

৪৭। সিভি ও ছবি আলাদা দেবেন না

সিভি ও ছবি আলাদা করে পাঠাবেন না। যিনি সিভি যাচাই বাছাই করেন, উনাকে কয়েকশ’ সিভি যাচাই-বাছাই করতে হয়। আপনার সিভির সঙ্গে ছবি জোড়াতাল উনি কোনোদিন দেবেন না।

৪৮। ওয়ার্ড ফাইলে সিভি দেবেন না

ওয়ার্ড ফাইল কাউকে দেবেন না। এটা এডিট করা যায়। ইনফো সিকিউরিটির ব্যাপার আছে। যাকে তাকে সিভি দেবেন না।

৪৯। প্রতিমাসে সিভি আপডেট

সিভি আপডেট করবেন প্রতিমাসে, নয়তো কি কাজ করেছেন মনে থাকবে না। আজ করি কাল করি করে করে সময় নষ্ট করবেন না।

৫০। পোর্টালে সিভি আপডেট

নিয়মিত পোর্টালগুলোতে সিভি আপডেট না করা আরেকটি ভুল। অনেক সময় দেখা যায়, কোনো কোম্পানি হয়তো ৫ বছরের এক্সপেরিয়েন্সওয়ালা লোক চাইছে। আপনারও ৫ বছরের অভিজ্ঞতাও আছে হয়তো। কিন্তু পোর্টালের সিভি নাই, ৬ মাস আপডেট করেন নি। আপনি কিন্তু এমনিতেই বাদ পড়ে যাবেন। সিস্টেম আপনার সিভি রিজেক্ট করে দেবে। সিস্টেমকে আপনি আপডেট দেন নি। সিস্টেম কিন্তু আপনাকে ৪-৫ বছরের চাকরির ক্ষেত্রে আপনার সিভি দেখাবে। ৫ বছরের অভিজ্ঞতা যারা চাইছে তাদের থেকে আপনি বাদ পড়ে গেলেন। মনে রাখতো, ভুল আপনার, সিস্টেমের নয়। ভুলগুলো শুধরে ফেলুন, নয়তো মাশুল দিতে হবে।

শেষকথা

মনে রাখবেন, শরীরের যত্ন না নিলে যেমন শরীর অসুস্থ হয় তেমনি সিভির যত্ন না নিলে ক্যারিয়ার অসুস্থ হয়ে পড়বে।

Leave a Comment