লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ নারী-কল্যাণমূলক উদ্যোগ লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প, যার উদ্দেশ্য হল গৃহস্থালির অর্থনৈতিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও নারীর আর্থিক স্বাধীনতাকে শক্তিশালী করা।

প্রকল্পটি নিয়মিত মাসিক ভাতা প্রদান করে নিম্ন আয়ের ও অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণির মহিলাদের সহায়তা করে, যাতে তারা দৈনন্দিন খরচের একটি অংশ নির্বিঘ্নে বহন করতে পারেন। সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ভাতা পাঠানোর মাধ্যমে স্বচ্ছতা ও নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করা হয়েছে।

Table of Contents

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প

ঐতিহাসিক বিষয়লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প
প্রবর্তনকারীপশ্চিমবঙ্গ সরকার, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
শুরুর তারিখ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রি
লক্ষ্য গোষ্ঠীমহিলা গোষ্ঠী
বয়স সীমাপ্রাপ্তবয়স্ক মহিলারা (প্রকল্প শুরুর সময় ন্যূনতম ২৫ বছর)
অর্থ সহায়তাসাধারণ শ্রেণীর মহিলাদের মাসে 1,000 টাকা এবং তফশিলি (Scheduled) জাতি / উপজাতির মহিলাদের মাসে 1,200 টাকা
উপকারভোগীর সংখ্যাপ্রায় ২ কোটি ১৫ লক্ষ মহিলা (২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত)
সরকারের ব্যয়প্রায় ৪৮,৯৭২ কোটি টাকা
শুরুতে বাজেট বরাদ্দ১২,৯০০ কোটি টাকা
আবেদনের পদ্ধতিঅনলাইন এবং অফলাইন (দুয়ারে সরকার শিবিরের মাধ্যমে)
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাভবিষ্যতে ভাতা পরিমাণ বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে; মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন “উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করা হবে”

ভূমিকা: লক্ষ্মীর ভান্ডার পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প, যার লক্ষ্য হল রাজ্যের মহিলাদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে তাদের পরিবার কেন্দ্রিক ভূমিকা আরও স্থিতিশীল করা। সমাজের অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে থাকা ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত শ্রেণির মহিলাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যয়ভার সামলাতে সহায়তা করার উদ্দেশ্যে এই প্রকল্প চালু করা হয়। নিয়মিত মাসিক ভাতা সরাসরি প্রাপকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানোর মাধ্যমে সরকার নারী কল্যাণে একটি স্থায়ী ও নির্ভরযোগ্য অর্থনৈতিক নিরাপত্তা গড়ার চেষ্টা করছে। ফলে এই প্রকল্প শুধু মহিলাদের ব্যক্তিগত ক্ষমতায়নকেই এগিয়ে নিয়ে যায় না, বরং পারিবারিক স্থিতি ও সামগ্রিক সামাজিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প কী?

এই লক্ষ্মীর ভান্ডার পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প, যার মাধ্যমে রাজ্যের মহিলাদের প্রতি মাসে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। মূল উদ্দেশ্য হল পরিবারে নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা এবং দৈনন্দিন খরচে সহায়তা করা।

পশ্চিমঙ্গে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের সূচনা বর্ষ

সমাজের অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মহিলাদের ক্ষমতায়ন এবং স্বাবলম্বী করার উদ্দেশ্যে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই প্রকল্পটি চালু হয়। ১৬ আগস্ট, ২০২১ থেকে আবেদনের জন্য চালু হয় এবং ১ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারি ভাবে সূচনা হয়।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য

  • এটি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প। এর মাধ্যমে নারীর আর্থিক স্বাবলম্বিতা বৃদ্ধি করা হয়।
  • এটি নারী প্রধান গৃহস্থালিকে লক্ষ্য করে অর্থাৎ, যারা পরিবারের প্রধান মহিলা সদস্য বা যারা পরিবারের দৈনন্দিন ব্যয়ভার বহন করে তাদের জন্য বিশেষ উদ্দ্যোগ।
  • সমাজের অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মহিলাদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। 
  • মহিলাদের ক্ষমতায়ন করা এবং স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করা। 

পশ্চিমবঙ্গের লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের জন্য যোগ্যতা ও শর্ত

  • প্রার্থীকে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • সাধারণত ২৫ থেকে ৬০ বছর বয়স হতে হবে।
  • প্রার্থীর যেকোনো নিয়মিত সরকারি বেতন বা পেনশন থাকা উচিত নয় (সরকারি চাকুরিতে থাকা মহিলারা সাধারণত যোগ্যতা পায় না।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় নথি

এই প্রকল্পে আবেদনের জন্য স্বাক্ষরিত আবেদনপত্রের সাথে নিম্নলিখিত নথিগুলির ফটোকপি প্রয়োজন সেগুলো হল আধার কার্ড, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড, SC/ST সার্টিফিকেট, ব্যাঙ্ক পাসবইয়ের ফটোকপি যেখানে অ্যাকাউন্ট নম্বর, ব্যাঙ্কের ঠিকানা, IFS কোড ইত্যাদি উল্লেখ থাকবে; আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ফটো এবং আবেদনকারীর মোবাইল নম্বর।

পশ্চিমবঙ্গে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা

শুরুর সময় এই প্রকল্পের অধীনে SC/ST পরিবারের মহিলাদের প্রতি মাসে 1000 টাকা এবং অন্যদের প্রতি মাসে 500 টাকা সরাসরি তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে প্রদান করা হতে থাকে। ২০২৪ সালের বাজেট অধিবেশন অনুযায়ী ঠিক হয় যে, লক্ষ্মীর ভান্ডারের আর্থিক সহায়তার পরিমাণ বৃদ্ধি করে তফসিলি জাতি এবং জনজাতি শ্রেণীর জন্য মাসিক ১,২০০ টাকা এবং অন্যদের জন্য মাসিক ১,০০০ টাকা করা হবে। তারপর এপ্রিল মাস থেকে এই বর্ধিত সহায়তা চালু করা হয়।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে সুবিধাভোগীর সংখ্যা

মহিলা ও শিশু উন্নয়ন এবং সমাজকল্যাণ বিভাগের অধীনস্থ এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে বর্তমানে ২ কোটিরও বেশি সুবিধাভোগী রয়েছেন।

পশ্চিমবঙ্গে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে আবেদন পদ্ধতি

লক্ষ্মীর ভান্ডারে আবেদন করার জন্য নিকটস্থ দুয়ারে সরকার ক্যাম্প থেকে আবেদনের ফর্ম বিনামূল্যে পাওয়া যাবে। ফর্মটি সংগ্রহ ও পূরণ করে এবং উপরে উল্লিখিত নথিপত্রগুলি সংযুক্ত করে দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে জমা দিতে হবে। দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে জমা করতে না পারলে পৌরসভাতে অথবা বিডিও অফিসে গিয়ে প্রয়োজনীয় নথিসহ জমা দিতে পারেন।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে নতুন আপডেট

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্পের সাম্প্রতিক সম্প্রসারণ অনুযায়ী, ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন যে এই প্রকল্পের আওতায় আরও ৫ লক্ষ মহিলাকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এর ফলে বর্তমানে ২.২ কোটি মহিলার পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫ লক্ষ মহিলা এই আর্থিক সহায়তা পাবেন। তাছাড়া, বিধবা ভাতা এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্যও সুবিধাভোগীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।

অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প

এটি এক ধরণের নিচু-আয়ের পরিবারে নগদ সহায়তা হিসেবে কাজ করতে পারে, যদিও এটি মূল আয় (যেমন সব-দায়িত্বভার পুরোপুরি) নয়। সরকারের বাজেট অনুদান হিসেবে এটি বড় প্রজেক্ট, বিশেষ করে মহিলাদের জন্য। কিছু রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০২৪-২০২৫ সালের বাজেটে প্রায় ₹14,400 কোটি (বা কাছাকাছি) বরাদ্দ রয়েছে।

রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প

এটি রাজ্য রাজনীতিতে একটি শক্তিশালী উপায়। সামাজিক কল্যাণ প্রকল্প হিসেবে এটি ভোট-বেস গঠনে সহায়ক। অনেক বিশ্লেষক বলছেন যে এই প্রকল্প রাজনৈতিকভাবে জনপ্রিয় এবং ভোটব্যাঙ্ক হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে রাজ্যের সাফল্য-ব্যর্থতা

এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্য যে দিক গুলির সম্মুখীন হয় তা হল –

(১) সামাজিক সমতা

এই প্রকল্প নারীদের অর্থনৈতিক অংশগ্রহণে সহায়তা করে এবং তাদের জীবনের বুনিয়াদি নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে।

(২) রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ

এটি পশ্চিমবঙ্গের একটি জনপ্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য-কল্যাণ প্রকল্প, যা রাজনীতিতে গভীর প্রভাব ফেলে।

(৩) অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ

যদিও নগদ সহায়তা দরকার তবুও দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এটি অভ্যন্তরীণ দক্ষতা উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিকল্প হিসেবে সীমাবদ্ধ হতে পারে।

(৪) নিরীক্ষণ প্রয়োজন

প্রকল্পের সাফল্য নিশ্চিত করতে দরকার ভালো যাচাই-বাছাই, স্বচ্ছতা এবং প্রাপকদের সক্ষমতা মূল্যায়ন।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের সামাজিক প্রভাব

এই প্রকল্পের মাধ্যমে যে সামাজিক প্রভাব পরিলক্ষিত হয় তা হল –

(১) ইনকামের দিক থেকে উন্নতি

নারীদের কাছে একটি নির্দিষ্ট, নিয়মিত অর্থ আসে, যা তাদের আর্থিক নিরাপত্তা বাড়াতে পারে এবং পরিবারে তাদের ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে।

(২) ভোট-রাজনীতি

এই ধরনের প্রকল্প রাজনৈতিকভাবে খুব শক্তিশালী কারণ এটি সাধারণ জনগণের মধ্যে জনপ্রিয়। তাতে কিছু সমালোচনা হয় যে এটি ভোট দানের ক্ষেত্রে প্রণোদনা হিসেবে ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ

এই প্রকল্পের ভালো দিক থাকলেও কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। যেমন –

(১) দারিদ্র্য দূরীকরণে সত্যিই কি সহায়ক?

দীর্ঘমেয়াদে, শুধু নগদ অনুদান দেওয়া কি দারিদ্র্য দূর করতে বা নারীর অর্থনৈতিক স্বাধীনতা গড়তে যথেষ্ট? কিছু সমালোচক বলছেন যে শিক্ষা, দক্ষতা উন্নয়ন, কর্মসংস্থানের সুযোগ দরকার, এই ধরনের ভাতা নয়।

(২) ভুল আবেদন বা একাধিক আবেদন

কিছু রিপোর্ট বা সামাজিক প্ল্যাটফর্মে অভিযোগ আছে যে ভুল নাম, ফোন নম্বর দিয়ে আবেদন করা হচ্ছে বা মানানসই যাচাই-বাছাই কিছুই করা হয় না।

বিশেষ নির্দেশ

আবেদনের স্থিতি এবং অন্যান্য তথ্য জানার জন্য লক্ষ্মীর ভান্ডার পোর্টালে (https://socialsecurity.wb.gov.in) নজর রাখুন। 

উপসংহার: লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গের নারীকেন্দ্রিক সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ, যা আর্থিক সংকটে থাকা অসংখ্য পরিবারের দৈনন্দিন জীবনে স্বস্তি এনে দিয়েছে। নিয়মিত মাসিক ভাতা মহিলাদের হাতে স্বাধীনভাবে ব্যয়যোগ্য অর্থ প্রদান করে তাদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নকে আরও দৃঢ় করেছে। অর্থনৈতিক সহায়তার এই ধারাবাহিকতা শুধু পরিবারের ব্যয়ভার কমায় না, বরং সমাজে নারীদের প্রতি সম্মান, নিরাপত্তা ও মর্যাদার অনুভূতি বাড়াতেও ভূমিকা রাখে। যদিও দীর্ঘমেয়াদে আরও কর্মসংস্থান, দক্ষতা উন্নয়ন ও শিক্ষামুখী প্রকল্প প্রয়োজন, তবুও লক্ষ্মীর ভান্ডার বর্তমানে একটি কার্যকর ও প্রভাবশালী কল্যাণমূলক প্রকল্প হিসেবে রাজ্যে গভীর ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

(FAQ) লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প সম্পর্কে জিজ্ঞাস্য ?

১. লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প কী?

লক্ষ্মীর ভান্ডার পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি নারী-কল্যাণমূলক প্রকল্প, যার মাধ্যমে রাজ্যের মহিলাদের নিয়মিত মাসিক আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।

২. এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য কী?

নারীদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি, পরিবারের দৈনন্দিন ব্যয়ে সহায়তা করা এবং সমাজে নারীর আর্থিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা।

৩. কারা এই প্রকল্পে আবেদন করতে পারেন?

পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী মহিলা বাসিন্দা, বয়সসীমা সাধারণত ২৫ থেকে ৬০ বছর, পরিবারে কোনো সদস্য ইনকাম ট্যাক্স দেন না, সরকারি চাকরিজীবী মহিলারা সাধারণত এই সুবিধা পান না।

৪. কত টাকা ভাতা দেওয়া হয়?

SC/ST মহিলাদের জন্য ১,২০০ টাকা এবং অন্যান্য শ্রেণির মহিলাদের জন্য ১,০০০ টাকা।

৫. আবেদন করার জন্য কোন কোন নথি লাগে?

আধার কার্ড, ভোটার কার্ড, রেশন কার্ড, ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিবরণ, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, কাস্ট সার্টিফিকেট (SC/ST হলে)।

৬. কোথায় আবেদন করা যায়?

দুয়ারে সরকার ক্যাম্প, স্থানীয় ব্লক/মিউনিসিপ্যালিটি অফিস, সময় সময় অনলাইন মাধ্যমে আবেদন চালু হয়।

৭. কীভাবে টাকা দেওয়া হয়?

ভাতা Direct Benefit Transfer (DBT) পদ্ধতিতে সরাসরি প্রাপকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হয়।

৮. প্রকল্পটিতে নবায়ন প্রয়োজন কি?

হ্যাঁ, সরকার সময় সময় নথি যাচাই বা পুনর্নবীকরণের ব্যবস্থা করতে পারে।

৯. প্রকল্পের সর্বাধিক উপকারভোগী কারা?

অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল, নিম্ন আয়ের ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের মহিলারা।

১০. এই প্রকল্প কেন গুরুত্বপূর্ণ?

এটি নারী ক্ষমতায়ন, দারিদ্র্য হ্রাস, আর্থিক স্বাবলম্বিতা এবং সামাজিক সুরক্ষা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আরোও বিস্তারিত জানতে ভিডিও দেখুন

Leave a Comment