দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ

১। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কত বছর পর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়?

(ক) ১৯ বছর

(খ) ২০ বছর

(গ) ২১ বছর

(ঘ) ২২ বছর

২। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় –

(ক) ১ সেপ্টেম্বর

(খ) ২ সেপ্টেম্বর

(গ) ৩ সেপ্টেম্বর

(ঘ) ৪ সেপ্টেম্বর

৩। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জন্য অনেকেই দায়ী করে থাকেন –

(ক) প্যারিসের সন্ধি কে

(খ) ভার্সাই সন্ধি কে

(গ) ট্রিয়াননের সন্ধি কে

(ঘ) সেভরের সন্ধি কে

৪। “দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ হল হিটলারের যুদ্ধ। তিনি এই যুদ্ধের পরিকল্পনা করেছিলেন, তিনিই যুদ্ধ আরম্ভ করেছিলেন এবং শেষ পর্যন্ত তিনিই পরাজিত হয়েছিলেন।” – কথাটি বলেছেন –

(ক) ডেভিড টমসন

(খ) এ জে পি টেলর

(গ) হবসবম

(ঘ) ই এল উডওয়আর্ড

৫। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা ধরা হয় –

(ক) হিটলারের পোল্যাণ্ড আক্রমণকে

(খ) মুসোলিনির আবিসিনিয়া আক্রমণকে

(গ) স্পেনের গৃহযুদ্ধকে

(ঘ) হিটলারের অস্ট্রিয়া আক্রমণকে

৬। জাপান মাঞ্চুরিয়া দখল করে –

(ক) ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে

৭। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অক্ষশক্তির প্রধান দেশ ছিল –

(ক) জার্মানি

(খ) জাপান

(গ) ইতালি

(ঘ) উপরের সবগুলি

৮। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্র শক্তির পক্ষে প্রধান দেশ ছিল –

(ক) ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স

(খ) রাশিয়া

(গ) আমেরিকা

(ঘ) উপরের সবগুলি

৯। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রত্যক্ষ কারণ হল –

(ক) হিটলারের পোল্যাণ্ড আক্রমণ

(খ) মুসোলিনির আবিসিনিয়া আক্রমণ

(গ) স্পেনের গৃহযুদ্ধ

(ঘ) হিটলারের অস্ট্রিয়া আক্রমণ

১০। হিটলার পোল্যাণ্ড আক্রমণ করে –

(ক) ৩ সেপ্টেম্বর

(খ) ২ সেপ্টেম্বর

(গ) ১ সেপ্টেম্বর

(ঘ) ৩১ আগস্ট

১১। ব্লিৎসক্রিতা ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি কর্তৃক গৃহীত –

(ক) বিমান বাহিনী

(খ) যুদ্ধ পদ্ধতি

(গ) নৌ বাহিনী

(ঘ) কোনোটিই নয়

১২। জার্মানির সাথে চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া পূর্ব পোল্যাণ্ড আক্রমণ করে –

(ক) ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

১৩। রাশিয়া ফিনল্যান্ড দখল করে ৩০ নভেম্বর –

(ক) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে

১৪। জুন ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে এস্তোনিয়া, লাটভিয়া ও লিথুয়ানিয়া দখল করে –

(ক) জার্মানি

(খ) ফ্রান্স

(গ) রাশিয়া

(ঘ) ইতালি

১৫। হিটলার নরওয়ে ও ডেনমার্ক আক্রমণ করেন –

(ক) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) কোনোটিই নয়

১৬। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনাকালে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন –

(ক) উইনস্টন চার্চিল

(খ) ক্লিমেন্ট এটলি

(গ) ফিলিপ পেঁতা

(ঘ) নেভিল চেম্বারলেন

১৭। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন –

(ক) উইনস্টন চার্চিল

(খ) ক্লিমেন্ট এটলি

(গ) ফিলিপ পেঁতা

(ঘ) এদের কেউ নয়

১৮। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনাকালে ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন –

(ক) ফিলিপ পেঁতা

(খ) দালাদিয়ের

(গ) পল রেনোঁ

(ঘ) এদের কেউ নয়

১৯। ইঙ্গ ফরাসি ও মিত্রবাহিনীর বিশাল সেনাদলকে ইংল্যান্ডে সরিয়ে আনার ঘটনাকে ‘আশ্চর্যজনক নিস্কৃতি’ বলে অভিহিত করেছেন –

(ক) হিটলার

(খ) দালাদিয়ের

(গ) স্ট্যালিন

(ঘ) উইনস্টন চার্চিল

২০। ফরাসিরা জার্মান প্রতিনিধিদের কাছে আত্মসমর্পণ করে ২১ নভেম্বর –

(ক) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

২১। ‘সমুদ্র সিংহ অভিযান’ নামে পরিচিত ছিল হিটলারের –

(ক) ফ্রান্স অভিযান

(খ) রাশিয়া অভিযান

(গ) ইংল্যান্ড অভিযান

(ঘ) আমেরিকা অভিযান

২২। ইংল্যান্ডের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যর্থ হয়ে হিটলার আক্রমণ করেন –

(ক) ফ্রান্স

(খ) রাশিয়া

(গ) আমেরিকা

(ঘ) ভারত

২৩। হিটলার রাশিয়া আক্রমণ করেন ২২ জুন –

(ক) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

২৪। ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল চুক্তিবদ্ধ হন –

(ক) রাশিয়ার সাথে

(খ) ফ্রান্সের সাথে

(গ) জার্মানির সাথে

(ঘ) ইতালির সাথে

২৫। লেন্ড লিজ আইন গ্ৰহণ করে –

(ক) রাশিয়া

(খ) ইংল্যান্ড

(গ) আমেরিকা

(ঘ) ফ্রান্স

২৬। বিখ্যাত স্ট্যালিনগ্ৰাডের যুদ্ধ শুরু হয় সেপ্টেম্বর –

(ক) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

২৭। স্ট্যালিনগ্ৰাডের যুদ্ধে রুশ সেনাপতি ছিলেন –

(ক) মার্শাল ঝুকভ

(খ) স্ট্যালিন

(গ) মলোটভ

(ঘ) ভন পাউলাস

২৮। জানুয়ারি ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে স্ট্যালিনগ্ৰাডের যুদ্ধে পরাজিত হয়ে আত্মসমর্পণ করেন জার্মান সেনাপতি –

(ক) হিটলার

(খ) গোয়েবলস

(গ) ভন পাউলাস

(ঘ) মার্শাল ঝুকভ

২৯। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিরপেক্ষতার নীতি গ্রহণ করেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি –

(ক) হ্যারি ট্রুম্যান

(খ) রুজভেল্ট

(গ) জর্জ মার্শাল

(ঘ) এদের কেউ নয়

৩০। ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারি নীতি হল –

(ক) অর্থ সরবরাহ

(খ) যুদ্ধ পদ্ধতি

(গ) জনবল সরবরাহ

(ঘ) অর্থের বিনিময়ে সমরাস্ত্র সরবরাহ

৩১। ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারি নীতি গ্রহণ করে –

(ক) আমেরিকা

(খ) রাশিয়া

(গ) জার্মানি

(ঘ) ফ্রান্স

৩২। মার্কিন সেনেট লেণ্ড লিজ আইন পাস করে মার্চ –

(ক) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দ

(গ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

৩৩। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গণতন্ত্রের অস্ত্রাগারে পরিণত হয় –

(ক) জার্মানি

(খ) আমেরিকা

(গ) জাপান

(ঘ) ইংল্যান্ড

৩৪। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে জাপান, ইতালি ও জার্মানির মধ্যে ত্রিপাক্ষিক অক্ষ চুক্তি সম্পাদিত হয় –

(ক) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

৩৫। ১৬ই অক্টোবর ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে জাপানের নতুন প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন –

(ক) হিদেকি তোজো

(খ) মিকাডো

(গ) শোগুন

(ঘ) এদের কেউ নয়

৩৬। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে হাওয়ায় দ্বীপপুঞ্জে অবস্থিত মার্কিন নলহাটি পার্ল হারবারে জাপানি আক্রমণ ঘটে ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ৫ ডিসেম্বর

(খ) ৬ ডিসেম্বর

(গ) ৭ ডিসেম্বর

(ঘ) ৮ ডিসেম্বর

৩৭। আমেরিকা জাপানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ৭ ডিসেম্বর

(খ) ৮ ডিসেম্বর

(গ) ৯ ডিসেম্বর

(ঘ) ১০ ডিসেম্বর

৩৮। আমেরিকা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করে –

(ক) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

৩৯। মুসোলিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে ১০ জুন –

(ক) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

৪০। কার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে মুসোলিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন?

(ক) রাশিয়া

(খ) ইংল্যান্ড

(গ) ফ্রান্স

(ঘ) আমেরিকা

৪১। মুসোলিনি ও তার সরকারকে বরখাস্ত করা হয় ২৪ জুলাই –

(ক) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে

৪২। ইতালি মিত্রবাহিনীর কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে ৩ সেপ্টেম্বর –

(ক) ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

৪৩। মুসোলিনি ধরা পড়েন ২৮ এপ্রিল –

(ক) ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

৪৪। মিত্র বাহিনী ইতালির রাজধানীর রুম দখল করে ৪ জুন –

(ক) ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

৪৫। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ডি ডে (Deliverance Day) বা মুক্তি দিবস নামে পরিচিত ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ৩ জুন

(খ) ৪ জুন

(গ) ৫ জুন

(ঘ) ৬ জুন

৪৬। দ্বিতীয় রণাঙ্গণ অর্থাৎ ফ্রান্সের নর্মান্ডিতে সেনা অবতরণ করা হয় ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ৬ জুন

(খ) ৫ জুন

(গ) ৪ জুন

(ঘ) ৩ জুন

৪৭। দ্বিতীয় রণাঙ্গণের অভিযানের দায়িত্বে ছিলেন মার্কিন সেনাপতি –

(ক) জেনারেল নগুয়েন

(খ) জেনারেল ফ্রাঙ্কো

(গ) জেনারেল আইজেন হাওয়ার

(ঘ) এদের কেউ নয়

৪৮। অপারেশন ওভারলর্ড নামে খ্যাত ফরাসি ভূখণ্ডে — বিরোধী অভিযান।

(ক) ইতালি

(খ) জার্মানি

(গ) জাপান

(ঘ) কোনোটিই নয়

৪৯। মিত্র বাহিনী রাজধানী প্যারিস দখল করে ২৫ আগস্ট –

(ক) ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) কোনোটিই নয়

৫০। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ মুহূর্তে মার্কিন রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হন –

(ক) আইজেন হাওয়ার

(খ) জর্জ মার্শাল

(গ) রুজভেল্ট

(ঘ) ট্রুম্যান

৫১। লাল ফৌজ বার্লিন দখল করে ২ মে –

(ক) ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

৫২। ইভা ব্রাউন ছিলেন হিটলারের –

(ক) উপপত্নী

(খ) স্ত্রী

(গ) ক ও খ উভয়েই

(ঘ) মিত্র

৫৩। হিটলার সংস্কৃত আত্মহত্যা করেন ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ২৯ এপ্রিল

(খ) ৩০ এপ্রিল

(গ) ১ মে

(ঘ) ২ মে

৫৪। জার্মান নৌ সেনাপতি এডমিরাল ডোনিজ বেতার ভাষণের মাধ্যমে হিটলারের মৃত্যুর সংবাদ প্রচার করেন –

(ক) ২৯ এপ্রিল

(খ) ৩০ এপ্রিল

(গ) ১ মে

(ঘ) ২ মে

৫৫। জার্মানি আনুষ্ঠানিকভাবে মিত্রপক্ষের কাছে আত্মসমর্পণ করে ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ৬ মে

(খ) ৭ মে

(গ) ৮ মে

(ঘ) ৯ মে

৫৬। সমগ্র ইউরোপে বিজয় দিবস পালিত হয় ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ১১ মে

(খ) ১০ মে

(গ) ৯ মে

(ঘ) ৮ মে

৫৭। পোটসডাম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ১৭ই জুলাই –

(ক) ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

৫৮। বিশ্বযুদ্ধে প্রথম আণবিক বোমা ব্যবহার করে –

(ক) রাশিয়া

(খ) জার্মানি

(গ) আমেরিকা

(ঘ) ফ্রান্স

৫৯। জাপানের হিরোশিমা শহরে আমেরিকা বোমা নিক্ষেপ করে ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ৯ আগস্ট

(খ) ৬ আগস্ট

(গ) ৫ আগস্ট

(ঘ) ৭ আগস্ট

৬০। জাপানের নাগাসাকি শহরে আণবিক বোমা নিক্ষেপ করা হয় ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের

(ক) ৬ আগস্ট

(খ) ৭ আগস্ট

(গ) ৮ আগস্ট

(ঘ) ৯ আগস্ট

৬১। জাপান আত্মসমর্পনে রাজি হয় ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ১৪ আগস্ট

(খ) ১৫ আগস্ট

(গ) ১৬ আগস্ট

(ঘ) ১৭ আগস্ট

৬২। জাপান আত্মসমর্পণের দলিলের স্বাক্ষর করে ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অবসান ঘটে ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ৩১ আগস্ট

(খ) ১ সেপ্টেম্বর

(গ) ২ সেপ্টেম্বর

(ঘ) ৩ সেপ্টেম্বর

৬৩। ক্রিমিয়ার ইয়াল্টা শহরে ইয়াল্টা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ফেব্রুয়ারি –

(ক) ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

৬৪। ইয়াল্টা সম্মেলনে উপস্থিত থাকেন –

(ক) রুজভেল্ট

(খ) চার্চিল

(গ) স্ট্যালিন

(ঘ) উপরে সকলেই

৬৫। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় –

(ক) ইয়াল্টা সম্মেলনে

(খ) ওয়াশিংটন সম্মেলনে

(গ) পোটসডাম সম্মেলনে

(ঘ) মস্কো সম্মেলনে

৬৬। পোটসডাম সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন –

(ক) মার্শাল স্ট্যালিন

(খ) হ্যারি ট্রুম্যান

(গ) ক্লিমেন্ট এটলি

(ঘ) উপরের সকলেই

৬৭। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির সঙ্গে সঙ্গে সূত্রপাত ঘটে –

(ক) ঠাণ্ডা লড়াইয়ের

(খ) তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের

(গ) জাতিসংঘের

(ঘ) কোনোটিই নয়

৬৮। ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দের নভেম্বর মাসে জাতিপুঞ্জ ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রশাসন প্রতিষ্ঠিত হয় –

(ক) প্যারিস শহরে

(খ) মস্কো শহরে

(গ) ওয়াশিংটন শহরে

(ঘ) বার্লিন শহরে

৬৯। জাতিপুঞ্জ ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন ব্রিটেন প্রধানমন্ত্রী –

(ক) নেভিল চেম্বারলেন

(খ) উইনস্টন চার্চিল

(গ) ক্লিমেন্ট এটলি

(ঘ) এদের কেউ নয়

৭০। ইউনাইটেড নেশনস অর্গানাইজেশন বা সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে প্রধান ভূমিকা গ্রহণ করেন –

(ক) উড্রো উইলসন

(খ) উইনস্টন চার্চিল

(গ) হ্যারি ট্রুম্যান

(ঘ) ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট

৭১। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দের –

(ক) ২৪ অক্টোবর

(খ) ২৫ অক্টোবর

(গ) ২২ অক্টোবর

(ঘ) ২৩ অক্টোবর

৭২। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টের মধ্যে প্রিন্স অব ওয়েলস যুদ্ধ জাহাজে আটলান্টিক সনদ স্বাক্ষরিত হয় ৯ আগস্ট –

(ক) ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

৭৩। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের ঘোষণাপত্র নামক দলিলে স্বাক্ষর করা হয় –

(ক) মস্কো সম্মেলনে

(খ) ওয়াশিংটন সম্মেলনে

(গ) তেহরান সম্মেলনে

(ঘ) ইয়াল্টা সম্মেলনে

৭৪। ইউনাইটেড নেশনস শব্দ দুটি জয়ন করা হয় –

(ক) ডেকামেরণ গ্ৰন্থ থেকে

(খ) ওথেলো নাটক থেকে

(গ) ওয়ার অ্যান্ড পিস উপন্যাস থেকে

(ঘ) চাইল্ড হেরাল্ড কবিতা থেকে

৭৫। চাইল্ড হেরাল্ড কবিতার রচয়িতা হলেন –

(ক) লর্ড বায়রন

(খ) জন কিটস

(গ) শেক্সপিয়ার

(ঘ) রুজভেল্ট

৭৬। কোন দিনটিকে সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের প্রতিষ্ঠা দিবস হিসেবে ধরা হয়?

(ক) ২২ অক্টোবর

(খ) ২৩ অক্টোবর

(গ) ২৪ অক্টোবর

(ঘ) ২৫ অক্টোবর

৭৭। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের সনদে কতগুলি মৌলিক নীতির উল্লেখ আছে –

(ক) ছটি

(খ) সাতটি

(গ) আটটি

(ঘ) নয়টি

৭৮। জাতিপুঞ্জের সনদে প্রথম স্বাক্ষরকারী দেশ তথা সনদ সদস্য ছিল –

(ক) ৪৮ টি দেশ

(খ) ৪৯ টি দেশ

(গ) ৫০ টি দেশ

(ঘ) ৫১ টি দেশ

৭৯। জাতিপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ছিল –

(ক) পাঁচটি

(খ) চারটি

(গ) তিনটি

(ঘ) ছয়টি

৮০। জাতিপুঞ্জের স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র ছিল না –

(ক) আমেরিকা ও চীন

(খ) ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স

(গ) জাপান ও জার্মানি

(ঘ) সোভিয়েত রাশিয়া

৮১। জাতিপুঞ্জের ভেটো প্রদানের ক্ষমতা ছিল –

(ক) যে কোনো সদস্য রাষ্ট্রের

(খ) স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের

(গ) সনদ সদস্য রাষ্ট্রের

(ঘ) এদের কোনোটিই নয়

৮২। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের প্রধান সংস্থা ছিল –

(ক) তিনটি

(খ) চারটি

(গ) পাঁচটি

(ঘ) ছয়টি

৮৩। জাতিপুঞ্জের সদর দপ্তর বা প্রধান কার্যালয় অবস্থিত –

(ক) নিউ ইয়র্ক শহরে

(খ) জেনেভা শহরে

(গ) প্যারিস শহরে

(ঘ) মস্কো শহরে

৮৪। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের প্রথম মহাসচিব ছিলেন নরওয়ের প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী –

(ক) বান কি মুন

(খ) এরিক ড্রুমন্ড

(গ) ট্রিগভি লি

(ঘ) এদের কেউ নয়

৮৫। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের মহাসচিব বান কি মুন ছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রাক্তন –

(ক) প্রধানমন্ত্রী

(খ) বিদেশ মন্ত্রী

(গ) অর্থমন্ত্রী

(ঘ) কোনোটিই নয়

৮৬। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বর্তমান মহাসচিব হলেন –

(ক) ট্রিগভি লি

(খ) এরিক ড্রুমন্ড

(গ) বান কি মুন

(ঘ) আন্তোনিও গুতেরেস

৮৭। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের অন্তর্গত আন্তর্জাতিক বিচারালয় অবস্থিত নেদারল্যান্ডসের –

(ক) হেগ শহরে

(খ) আমস্টারডাম শহরে

(গ) রটারডাম শহরে

(ঘ) উট্রেখট শহরে

৮৮। কতজন বিচারপতি নিয়ে সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের আন্তর্জাতিক বিচারালয় গঠিত?

(ক) ১৩ জন

(খ) ১৪ জন

(গ) ১৫ জন

(ঘ) ১৬ জন

৮৯। রাশিয়াকে জাতিসংঘ থেকে বহিষ্কার করা হয় –

(ক) ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে

৯০। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে ইন্দোনেশিয়া দখল করে –

(ক) জার্মানি

(খ) ইংল্যান্ড

(গ) ফ্রান্স

(ঘ) জাপান

Leave a Comment