দশম শ্রেণী (তৃতীয় অধ্যায়): প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ-বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ হতে বিবৃতির সঙ্গে ব্যাখ্যা মেলাও
দশম শ্রেণী (তৃতীয় অধ্যায়): প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ-বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ হতে বিবৃতির সঙ্গে ব্যাখ্যা মেলাও
১. বিবৃতি : নীলকর সাহেবরা ‘বে-এলাকা’ চাষে বেশি উৎসাহী ছিল।
ব্যাখ্যা ১ : বে-এলাকা চাষে নীলকরদের নিজের জমির প্রয়োজন হত না।
ব্যাখ্যা ২ : বে-এলাকা চাষে কৃষকদের সুবিধা হত।
ব্যাখ্যা ৩ : বে-এলাকা চাষে শান্তি বজায় থাকত।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ১ : বে-এলাকা চাষে নীলকরদের নিজের জমির প্রয়োজন হত না।
২. বিবৃতি : সন্ন্যাসী-ফকিরদের ধর্মচর্চা ব্যাহত হয়।
ব্যাখ্যা ১ : ধর্মস্থানগুলিতে সন্ন্যাসীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ হয়।
ব্যাখ্যা ২ : সন্ন্যাসী-ফকিরদের তীর্থযাত্রার ওপর কর বসানো হয়।
ব্যাখ্যা ৩ : সরকার সন্ন্যাসী-ফকিরদের ধর্মচর্চায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ২: সন্ন্যাসী-ফকিরদের তীর্থযাত্রার ওপর কর বসানো হয়।
৩. বিবৃতি : তিতুমির নারকেলবেড়িয়া গ্রামে বাঁশের কেল্লা তৈরি করেন।
ব্যাখ্যা ১ : তাঁর উদ্দেশ্য ছিল বাঁশের কেল্লায় বিদ্রোহীদের সুরক্ষিত রাখা।
ব্যাখ্যা ২ : তাঁর উদ্দেশ্য ছিল নিজের শাসন প্রতিষ্ঠা করে বাঁশের কেল্লায় নিজের দপ্তর প্রতিষ্ঠা করা।
ব্যাখ্যা ৩ : তাঁর উদ্দেশ্য ছিল দরিদ্র মুসলিমদের বাঁশের কেল্লায় আশ্রয় দেওয়া।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ২ : তাঁর উদ্দেশ্য ছিল নিজের শাসন প্রতিষ্ঠা করে বাঁশের কেল্লায় নিজের দপ্তর প্রতিষ্ঠা করা।
৪. বিবৃতি : জেমস লঙকে জেল ও জরিমানার শাস্তি ভোগ করতে হয়েছিল।
ব্যাখ্যা ১ : জেমস লঙ সরকারি অফিসে চুরি করেছিলেন।
ব্যাখ্যা ২ : তার নামে নীলদর্পণ নাটকের ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছিল।
ব্যাখ্যা ৩ : তিনি ব্রিটিশ কর্মচারীকে আঘাত করেছিলেন।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ২ : তার নামে নীলদর্পণ নাটকের ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশিত হয়েছিল।
৫. বিবৃতি : সন্ন্যাসী বিদ্রোহের মূল কারণ ছিল অর্থনৈতিক।
ব্যাখ্যা ১ : সন্ন্যাসীরা উৎপাদিত শস্যের সঠিক দাম পেত না।
ব্যাখ্যা ২ : জমিদারেরা তাদের কাছে অত্যধিক গৃহকর দাবি করে।
ব্যাখ্যা ৩ : ইংরেজ কোম্পানি সন্ন্যাসীদের থেকে মাথাপিছু তীর্থকর আদায়ের দাবি জানিয়েছিল।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩ : ইংরেজ কোম্পানি সন্ন্যাসীদের থেকে মাথাপিছু তীর্থকর আদায়ের দাবি জানিয়েছিল।
৬. বিবৃতি : পাবনা জেলার কৃষকরা ‘দি পাবনা রায়ত লিগ’ গঠন করে।
ব্যাখ্যা ১ : ‘দি পাবনা রায়ত লিগ’ গঠনের উদ্দেশ্য ছিল শান্তিপূর্ণ উপায়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালানো।
ব্যাখ্যা ২ : ‘দি পাবনা রায়ত লিগ’ গঠনের উদ্দেশ্য ছিল সশস্ত্র আন্দোলন গড়ে তোলা।
ব্যাখ্যা ৩ : ‘দি পাবনা রায়ত লিগ’ গঠনের উদ্দেশ্য ছিল মিথ্যা মামলায় ফেঁসে যাওয়া কৃষকদের সহায়তা করা।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩: ‘দি পাবনা রায়ত লিগ’ গঠনের উদ্দেশ্য ছিল মিথ্যা মামলায় ফেঁসে যাওয়া কৃষকদের সহায়তা করা।
৭. বিবৃতি : তিতুমিরের আন্দোলনকে কেউ কেউ ধর্মীয় আন্দোলন বলে মনে করেন।
ব্যাখ্যা ১ : তিতুমিরের আন্দোলনে হিন্দুরা অংশগ্রহণ করেনি।
ব্যাখ্যা ২ : তিতুমির শুধুমাত্র মুসলিমদের নিয়ে আন্দোলন চালান।
ব্যাখ্যা ৩ : তিতুমিরের আন্দোলনে ইসলামের নীতি-আদর্শের প্রাধান্য ছিল।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩ : তিতুমিরের আন্দোলনে ইসলামের নীতি-আদর্শের প্রাধান্য ছিল।
৮. বিবৃতি : ঔপনিবেশিক আমলে ব্রিটিশ সরকার ভারতীয় অরণ্য আইন পাস করেছিল।
ব্যাখ্যা ১ : ঔপনিবেশিক আমলে ইংরেজরা অরণ্য ধ্বংস করে নগর বানাতে চেয়েছিল।
ব্যাখ্যা ২ : অরণ্য কেটে নিজেদের বাণিজ্যকুঠি স্থাপন করতে চেয়েছিল ইংরেজ বণিকরা।
ব্যাখ্যা ৩ : ঔপনিবেশিক আমলে ইংরেজ শাসকগোষ্ঠী ভারতের অরণ্যজাত সম্পদের ওপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩ : ঔপনিবেশিক আমলে ইংরেজ শাসকগোষ্ঠী ভারতের অরণ্যজাত সম্পদের ওপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল।
৯. বিবৃতি : বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলন ছিল শ্রেণিসংগ্রাম।
ব্যাখ্যা ১ : জমিদার ও মহাজনরা বিদ্রোহে যোগ দিয়েছিল।
ব্যাখ্যা ২ : হিন্দু ও মুসলমান কৃষকরা যৌথভাবে বিদ্রোহে যোগ দিয়েছিল।
ব্যাখ্যা ৩ : বিদ্রোহ ছিল ইংরেজ বিরোধী।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ২ : হিন্দু ও মুসলমান কৃষকরা যৌথভাবে বিদ্রোহে যোগ দিয়েছিল।
১০. বিবৃতি : সরকারের অরণ্য আইন আদিবাসীদের বিপাকে ফেলে দেয়।
ব্যাখ্যা ১ : এই আইনের ফলে আদিবাসীরা বেকার হয়ে পড়ে।
ব্যাখ্যা ২ : এই আইনের ফলে আদিবাসীদের বসতি অঞ্চল অরক্ষিত হয়ে পড়ে।
ব্যাখ্যা ৩ : এই আইনের ফলে আদিবাসীদের জীবিকানির্বাহ কঠিন হয়ে পড়ে।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩ : এই আইনের ফলে আদিবাসীদের জীবিকা নির্বাহ কঠিন হয়ে পড়ে।
১১. বিবৃতি : সরকার ‘জঙ্গলমহল’ নামে একটি পৃথক জেলা গঠন করে।
ব্যাখ্যা ১ : বনাঞ্চলের সুরক্ষার উদ্দেশ্যে জঙ্গলমহল জেলা গঠিত হয়।
ব্যাখ্যা ২ : আদিবাসীদের সুরক্ষার উদ্দেশ্যে জঙ্গলমহল জেলা গঠিত হয়।
ব্যাখ্যা ৩ : চুয়াড় বিদ্রোহের ফলে জঙ্গলমহল জেলা গঠিত হয়।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩ : চুয়াড় বিদ্রোহের ফলে জঙ্গলমহল জেলা গঠিত হয়।
১২. বিবৃতি : বিভিন্ন আদিবাসী বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল।
ব্যাখ্যা ১ : অরণ্য আইন অনুসারে আদিবাসীদের অরণ্য থেকে উৎখাত করার জন্য।
ব্যাখ্যা ২ : অরণ্য আইনকে রক্ষা করার জন্য।
ব্যাখ্যা ৩ : পরিবেশ ধ্বংসের প্রতিবাদে।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ১ : অরণ্য আইন অনুসারে আদিবাসীদের অরণ্য থেকে উৎখাত করার জন্য।
১৩. বিবৃতি : বহিরাগত ব্যবসায়ীরা আদিবাসী সাঁওতালদের ঠকাত।
ব্যাখ্যা ১ : ব্যবসায়ীরা ‘কেনারাম’ ও ‘বেচারাম’ নামক ক্রয় ও বিক্রয়ের পৃথক বাটখারা ব্যবহার করত।
ব্যাখ্যা ২ : ব্যবসায়ীরা আদিবাসীদের অর্থ কেড়ে নিত।
ব্যাখ্যা ৩ : ব্যবসায়ীরা একচেটিয়া ব্যাবসা করত।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ১ : ব্যবসায়ীরা ‘কেনারাম’ ও ‘বেচারাম’ নামক ক্রয় ও বিক্রয়ের পৃথক বাটখারা ব্যবহার করত।
১৪. বিবৃতি : বনজ সম্পদের ওপর থেকে আদিবাসীদের অধিকার হরণ করা হয়েছিল।
ব্যাখ্যা ১ : বনজ সম্পদের ওপর সরকারের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য।
ব্যাখ্যা ২ : আদিবাসীদের আধুনিক করার জন্য।
ব্যাখ্যা ৩ : পরিবেশ রক্ষা ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ১ : বনজ সম্পদের ওপর সরকারের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য।
১৫. বিবৃতি : আদিবাসী কোলরা দিকুদের ওপর ক্ষুব্ধ ছিল।
ব্যাখ্যা ১ : দিকুরা কোলদের ওপর তীব্র শোষণ চালাত।
ব্যাখ্যা ২ : দিকুরা কোলদের নীলচাষে বাধ্য করত।
ব্যাখ্যা ৩ : বহিরাগত মহাজন ও জমিদাররা দিকু নামে পরিচিত ছিল।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ১ : দিকুরা কোলদের ওপর তীব্র শোষণ চালাত।
১৬. বিবৃতি : সরকার কোলদের জন্য ‘দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এজেন্সি’ নামে পৃথক ভূখণ্ড গঠন করে।
ব্যাখ্যা ১ : এই ভূখণ্ড গঠনের কারণ ছিল কোল জাতির উন্নয়ন ঘটানো।
ব্যাখ্যা ২ : এই ভূখণ্ড গঠনের কারণ ছিল কোলদের বহির্জগত থেকে বিচ্ছিন্ন রাখা।
ব্যাখ্যা ৩ : এই ভূখণ্ড গঠনের কারণ ছিল কোলদের সুরক্ষিত করা।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ২ : এই ভূখণ্ড গঠনের কারণ ছিল কোলদের বহির্জগত থেকে বিচ্ছিন্ন রাখা।
১৭. বিবৃতি : উপজাতি বিদ্রোহ ছিল মানুষের বাঁচার লড়াই।
ব্যাখ্যা ১ : উপজাতি বিদ্রোহের মাধ্যমে মানুষ বাঁচার অধিকার ফিরে পায়।
ব্যাখ্যা ২ : আইনের মাধ্যমে উপজাতিদের ওপর করের বোঝা চাপানো হয়।
ব্যাখ্যা ৩ : উপজাতিদের ওপর করের বোঝা চাপানো হয় এবং অরণ্যের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩ : উপজাতিদের ওপর করের বোঝা চাপানো হয় এবং অরণ্যের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
১৮. বিবৃতি : সাঁওতাল বিদ্রোহ ছিল গণবিদ্রোহ।
ব্যাখ্যা ১ : সাঁওতাল ছাড়া কর্মকার, তেলি, চর্মকার, ডোম, মোমিন সম্প্রদায়ের মুসলমানরাও এই বিদ্রোহে যোগদান করেছিল।
ব্যাখ্যা ২ : খ্রিস্টান পাদরিরা সাঁওতালদের ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা করেছিল।
ব্যাখ্যা ৩ : সাঁওতালদের রেলপথ সম্প্রসারণের কাজে লাগানো হয়েছিল।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ১ : সাঁওতাল ছাড়া কর্মকার, তেলি, চর্মকার, ডোম, মোমিন সম্প্রদায়ের মুসলমানরাও এই বিদ্রোহে যোগদান করেছিল।
১৯. বিবৃতি : মুন্ডারা জমিদারদের আধিপত্য মানতে অস্বীকার করে।
ব্যাখ্যা ১ : মুন্ডারা জমিদারদের নীলচাষে রাজি করাতে পারেনি।
ব্যাখ্যা ২ : মুন্ডারা জমিদারের জমিতে চাষ করতে রাজি হয়নি।
ব্যাখ্যা ৩ : মুন্ডারা জমিদারদের পরিবর্তে জমিতে নিজেদের মালিকানা দাবি করে।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩ : মুন্ডারা জমিদারদের পরিবর্তে জমিতে নিজেদের মালিকানা দাবি করে।
২০. বিবৃতি : সরকার সাঁওতাল অঞ্চলে খ্রিস্টান মিশনারিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে নি।
ব্যাখ্যা ১ : সরকার সাঁওতালদের অগ্রগতি চেয়েছিল।
ব্যাখ্যা ২ : সরকার বহিরাগত মহাজনদের সাঁওতাল অঞ্চলে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে।
ব্যাখ্যা ৩ : সাঁওতালদের মধ্যে খ্রিস্টান ধর্মের প্রসারে সরকারের প্রচ্ছন্ন মদত ছিল।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩ : সাঁওতালদের মধ্যে খ্রিস্টান ধর্মের প্রসারে সরকারের প্রচ্ছন্ন মদত ছিল।
২১. বিবৃতি : মুন্ডারা বিরসাকে ধরতি আবা বলত।
ব্যাখ্যা ১ : তারা বিরসাকে তাদের নেতা বলে মানত।
ব্যাখ্যা ২ : বিরসা অত্যন্ত শক্তিশালী ছিল।
ব্যাখ্যা ৩ : বিরসা অলৌকিক শক্তির অধিকারী ছিলেন।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ৩ : বিরসা অলৌকিক শক্তির অধিকারী ছিলেন।
২২. বিবৃতি : সাঁওতাল বিদ্রোহ শেষ পর্যন্ত থেমে যায়।
ব্যাখ্যা ১ : ব্রিটিশ সেনা নির্মম দমন নীতির দ্বারা বহু বিদ্রোহীকে হত্যা করে।
ব্যাখ্যা ২ : বিদ্রোহীদের মধ্যে অনৈক্য চরম আকার ধারণ করে।
ব্যাখ্যা ৩ : বিদ্রোহে সুযোগ্য নেতা কেউ ছিলেন না।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ১ : ব্রিটিশ সেনা নির্মম দমন নীতির দ্বারা বহু বিদ্রোহীকে হত্যা করে।
২৩. বিবৃতি : বিরসা মুন্ডা এক নতুন ধর্মমত প্রচার করেন।
ব্যাখ্যা ১ : তিনি ধর্মীয়ভাবে মুন্ডাদের ঐক্যবদ্ধ করতে চেয়েছিলেন।
ব্যাখ্যা ২ : তিনি একজন ধর্মগুরু হতে চেয়েছিলেন।
ব্যাখ্যা ৩ : তিনি সর্বধর্মসমন্বয়ী মনোভাব গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন।
উত্তর:- ব্যাখ্যা ১ : তিনি ধর্মীয়ভাবে মুন্ডাদের ঐক্যবদ্ধ করতে চেয়েছিলেন।
আরোও পড়ুন
- দশম শ্রেণী (প্রথম অধ্যায়): ইতিহাসের ধারণা হতে বিবৃতির সঙ্গে ব্যাখ্যা মেলাও
- দশম শ্রেণী (দ্বিতীয় অধ্যায়): সংস্কার বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে বিবৃতির সঙ্গে ব্যাখ্যা মেলাও
- দশম শ্রেণী (চতুর্থ অধ্যায়): সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ হতে বিবৃতি ব্যাখ্যা
- দশম শ্রেণী (পঞ্চম অধ্যায়): বিকল্প চিন্তা ও উদ্দোগ হতে বিবৃতির সঙ্গে ব্যাখ্যা মেলাও
- দশম শ্রেণী (ষষ্ঠ অধ্যায়): কৃষক, শ্রমিক ও বামপন্থী আন্দোলন- বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে বিবৃতির সঙ্গে ব্যাখ্যা মেলাও
- দশম শ্রেণী (সপ্তম অধ্যায়): নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন হতে বিবৃতির সঙ্গে ব্যাখ্যা মেলাও
- দশম শ্রেণী (অষ্টম অধ্যায়): উত্তর-ঔপনিবেশিক ভারত হতে বিবৃতির সঙ্গে ব্যাখ্যা মেলাও